স্বাস্থ্য সচেতনতা সম্পর্কে

 প্রিয় পাঠক আপনি স্বাস্থ্য সচেতনতার সম্বন্ধে জানার জন্য অনেক খোঁজাখুঁজি করেছেন। কিন্তু আপনি তেমন কোন সঠিক তথ্য পান নাই। তো চলুন  স্বাস্থ্য সচেতনতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো । স্বাস্থ্য সচেতনতাকি এবং কিভাবে একটি রক্ষা করব।

স্বাস্থ্য সচেতনতা সম্পর্কে

প্রিয় পাঠ ক এখানে আমরা আরো কিছু পয়েন্ট সম্পর্কে আলোচনা করেছি যেমন, স্বাস্থ্য রক্ষার প্রয়োজনীয়তা, কিভাবে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়া যায় সহ ইত্যাদি আরো বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে আলোচনা করেছি। আশা করি সেগুলো আপনার অনেক কাজে আসবে তো চলুন শুরু করা যাক।

ভূমিকা: স্বাস্থ্য হলো আমাদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা। স্বাস্থ্য সচেতনতা হলো আমাদের কিছু অভ্যাস আচরণ যার দ্বারা আমরা মানসিকভাবে ও শারীরিকভাবে সুস্থ স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারি। স্বাস্থ্য আমাদের সম্পদ। এটি একটি বহু পরিচিত বাক্য। এজন্য আমাদেরকে শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য সকল নাগরিককে স্বাস্থ্য সচেতনতা দরকার।

স্বাস্থ্য সচেতনতা কাকে বলেঃ স্বাস্থ্য সেবা হল আমাদের স্বাস্থ্য, স্বাস্থ্যের চাহিদ্‌ রোগ প্রতিরোধক মূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে পড়া এবং জ্ঞান অর্জন করা।

স্বাস্থ্য রক্ষার প্রয়োজনীয়তাঃ মানুষ আনন্দ এবং সুখ শান্তির প্রত্যাশা করে থাকে। আরে সুখ শান্তি এবং আনন্দ নিতে হলে আমাদের স্বাস্থ্য প্রতি যত্ন নিতে হবে। স্বাস্থ্য যদি ভালো না থাকে তাহলে এগুলোর কোন কিছুই ভালো লাগেনা। কারণ স্বাস্থ্যই সম্পদ। আর স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। এই জন্যই আমাদের স্বাস্থ্য রক্ষার প্রয়োজন পড়ে।

স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য কি করা উচিতঃ স্বাস্থ্যই সম্পদ এ কথাটি আমরা প্রায়ই  সবাই জানি। কিন্তু আমরা সবাই জানি না যে আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য কি কি করা দরকার। চলুন জেনে নেওয়া যাক 

স্বাস্থ্যকর খাবার আমাদের খাওয়া উচিত।

মাঝেমধ্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করলে ভালো হয়। 

প্রতিনিয়ত ব্যায়াম করা।

নিয়মিত ভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা।

পরিবার মত বিশুদ্ধ পানি পান করা।

আমাদের শরীরের জন্য পর্যাপ্ত এবং ভালো ঘুম জরুরি

অলস হয়ে বসে না থাকা

মানসিক চাপ এবং টেনশন পেরেশানি কমানো।

মাদকাসক্ত না হওয়া।

কিভাবে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়া যায়ঃ আমাদের স্বাস্থ্য কে সবসময় সুস্বাস্থ্য রাখা দরকার। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা যে আমাদের এই স্বাস্থ্য কে কিভাবে সুস্থ রাখা যায়। এবং সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়া যাই। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক,

প্রতিদিন সুস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত।

নিয়মিত ব্যায়াম করা এবং শারীরিক পরিশ্রম করা।

 খারাপ অভ্যাস গুলো এড়িয়ে চলা।

প্রক্রিয়াজাত পাসপোর্ট জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলা।

কফি, চা পান করা।

তাজা এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর খাবার খাওয়া।

পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমানো।

খাবারের আগে অল্প পরিমাণে পানি পান করা।

পরিমাণ মতো খাবার খাওয়া।

খাবার ভালোমতো রান্না করে খাওয়া।

নিয়মিত সবজি এবং ফল খাওয়া।

ঘুমাতে যাওয়ার আগে উজ্জ্বল আলো বন্ধ করে অন্ধকারে ঘুমানো।

ধূমপান এবং মাদক এড়িয়ে চলো ইত্যাদি।

লেখক এর মন্তব্যঃ স্বাস্থ্যই মানব জীবনের একটি অমূল্য সম্পদ। কারণ স্বাস্থ্য ভালো না থাকলে পৃথিবীর কোন কিছুই ভালো লাগেনা। এবং স্বাস্থ্য ভালো না থাকলে মানুষকে ইহজগতেই নরকের শাস্তি ভোগ করার মত অনুভব করতে হবে। এর জন্য আমাদেরকে ছোট থেকেই প্রত্যেককে সুস্বাস্থ্যবান হওয়ার জন্য চেষ্টা করা।

প্রিয় পাঠক, আপনার যদি আমার এই স্বাস্থ্য সচেতনতার উপায় গুলো ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার নিকটস্থ আত্মীয়স্বজন এবং বন্ধু বান্ধবের মাঝে ফেসবুকের শেয়ার করে দিবেন। এবং আরো নিত্য নতুন এরকম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো জানতে আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ।





বাংলাদেশের প্রধান চারটি স্বাস্থ্য সমস্যা কিঃ

ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য রক্ষার কৌশল

স্বাস্থ্য রক্ষার নিয়ম


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url