কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা

প্রিয় পাঠক আপনি কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্বন্ধে অনেক খোঁজাখুঁজি করেছেন। আপনি তেমন কোন তথ্য সঠিক তথ্য খুঁজে পান নাই। আমরা কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।
কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা

প্রিয় পাঠক এখানে আমরা আরো কিছু পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। যেমন কিসমিস খাওয়ার নিয়ম সহ ইত্যাদি আরো বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে আমরা এখানে আলোচনা করেছি। আশা করি সেগুলো আপনার অনেক কাজে আসবে তো চলুন শুরু করা যাক।

ভূমিকাঃ 

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা। কিসমিস আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত একটি উপকারী উপাদান। এটা আমরা প্রায় সবাই জানি। কিসমিসে অনেক রকমের আছে যা আমাদের মানব শরীরের জন্য উপকারী।

কিসমিস খাওয়ার সঠিক সময়ঃ

আমাদের দৈনন্দিন প্রতিটা কাজের একটি নির্দিষ্ট সময় রয়েছ। তেমনি কিসমিস খাওয়ার একটি সঠিক সময় রয়েছে । চলুন জেনে নেওয়া যাক কিসমিস কর সঠিক সময়।কিসমিস আমরা দিনের যেকোনো সময় খেতে পারি। এতে কোন সমস্যা নেই।তবে কিসমিস সকালবেলায় খাওয়া বেশি উপকারী। এবং রাতের বেলা খাও উপকারী।

কিসমিস খাওয়ার নিয়মঃ

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা।কিসমিস খাওয়ার অনেক পদ্ধতি আছে। তবে সব থেকে উত্তম পদ্ধতি হলো আমরা যদি রাতে দুই কাপ পানিতে কয়েকটি কিসমিস ভিজিয়ে রাখি। তাহলে কিসমিস ভেজানো পানি রংগাঢ় হয়ে যাবে।কিসমিস ভেজানো পানির রঙ যত গাঢ় হবে।

তত কিসমিসের পুষ্টি উপাদান পানির সাথে মিশে যাবে।পরদিন সকালে ওই কিসমিস ভেজানো পানি ছাকনা দিয়ে ছেকে নিয়ে ওই পানিটুকু খালি পেটে পান করলে শরীরের অনেক উপকার হয়ে থাকে।

অল্প পরিমাণে নিয়ে পানিতে ভালো করে পরিষ্কার করে আমরা চিবিয়ে খেতে পার। শরীরের অনেক উপকার হবে।প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া শরীরের জন্য উপযোগীঃপুষ্টি বৃদ্ধের মতে আমরা দিনে ৪০ থেকে ৫০ গ্রাম কিসমিস খাওয়া যেতে পারে।তাহলে শরীরের জন্য উপকারী ভূমিকা রাখে।

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতাঃ

  • কিসমিস খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের রক্তস্বল্পতা বা রক্ত কমায়।
  • হজম শক্তি বাড়ায়রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
  • বিষমুক্ত শরীর রাখে।কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়।
  • কিসমিস খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায়।
  • আমাদের শরীরকে সুস্থভাবে ওজন বাড়ায়।
  • আপনার যদি শরীরের ওজন চান সে ক্ষেত্রে একটি শেষ হতে পারে আপনার জন্য পরম বন্ধু।
  • কিসমিস এটিএকটিক্যান্সার প্রতিরোধের।
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকে।হার্টের স্বাস্থ্য বর্ধন।
  • কিসমিসে থাকা পুষ্টি উপাদান গুলো আমাদের শরীরের যৌন দুর্বলতা ও অক্ষমতা দূর করতে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
  • আপনি যদি নিয়মিত কিসমিস খান তাহলে আপনি দেখবেন যে আপনার যৌন ইচ্ছা শক্তির বেড়ে গেছে ।
  • অতিরিক্ত কিসমিস খাওয়ার পরে আমাদের শরীরে কি কিসমিস খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের রক্তস্বল্পতা বা রক্ত কমায়।
  • হজম শক্তি বাড়ায়রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।বিষমুক্ত শরীর রাখে।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়।
  • কিসমিস খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায়।
  • আমাদের শরীরকে সুস্থভাবে ওজন বাড়ায়।
  • আপনার যদি শরীরের ওজন চান সে ক্ষেত্রে একটি শেষ হতে পারে আপনার জন্য পরম বন্ধু।
  • কিসমিস এটি একটি ক্যান্সার প্রতিরোধের।
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকে।
  • হার্টের স্বাস্থ্য বর্ধন।
  • কিসমিসে থাকা পুষ্টি উপাদান গুলো আমাদের শরীরের যৌন দুর্বলতা ও অক্ষমতা দূর করতে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
  • আপনি যদি নিয়মিত কিসমিস খান তাহলে আপনি দেখবেন যে আপনার যৌন ইচ্ছা শক্তির বেড়ে গেছে ।


কিসমিস খাওয়ার অপকারিতাঃ

  • কিসমিস খাওয়ার যেমন উপকারিতা আছে তেমন ক্ষতিকর প্রভাবও আছে।
  • যেমন, 
  • হজমের সমস্যা কিসমিসে থাকা ফাইবার আমাদের শরীরে অতিরিক্ত পরিমাণে হলে বদহজম এবং প্রেক্ষাপট হয়ে যায় ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে।
  • অতিরিক্ত কিসমিস খাওয়ার ফলে এলার্জি জনিত সমস্যা হতে পারে।
  • যারা শরীরের ওজন কমাতে চান তারা অতিরিক্ত কিসমিস খাবেন না ।
  • কিসমিসে ওজন বাড়ায় ওজন কমে না।এবং আমাদের মধ্যে যাদের ডায়াবেটিস জনিত সমস্যা রয়েছে তারা অতিরিক্ত পরিমাণে কিসমিস কখনোই খাবে না এতে তাদের ডায়াবেটিসের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।

লেখক এর মন্তব্যঃ

কিসমিস খাওয়ার সম্পর্কে আমার মন্তব্য।কিসমিস আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী উপাদান। তাই আমাদের অভ্যাস করা উচিত। যে আমরা প্রতিদিন অল্প একটু হলেও কিসমিস খেতে পারি । প্রিয় পাঠক আজকে আমারা জানলাম যে কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা।

যদি আজকের এই বিষয়টি ভালো লেগে থাকে। তাহলে এখনি ফেসবুকে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন আর এরকমই নিত্য নতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url